নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা ও অবস্থানকারী কিশোরগঞ্জের ঘটনায় মিথ্যা মামলায় সরাসরি অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ও বেআইনি অঘটনকান্ডের আসামি! আসামিরা হলেন সরকারি (রেজিষ্ট্রেশন নং-১৪১৭৩) ইসাহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সম্মানিত সদস্য। অন্য ভাইরাও ব্যবসা ও পেশাগত কাজে চট্টগ্রামেই স্থায়ী বাসিন্দা ও অবস্থানকারী। অভিযোগ উঠেছে ভুক্তভোগীর মিথ্যা মামলাবাজের বিরুদ্ধে। সেইসাথে অসৎপথ উদ্দেশ্য যারা মিথ্যা মামলায় প্রশাসনকে প্রবাবিত প্রশ্নবিদ্ধে অঘটনকান্ডে জনমনে আতংক উদ্বেগ উৎকণ্ঠা উষ্মা প্রকাশ করেছেন।মিথ্যা মামলায় ব্যস্ত রাখার অভিযোগ উঠেছে পাল্টা মামলার বাদি ও সাক্ষীর বিরুদ্ধে। পাল্টা মামলার বাদি ও সাক্ষীরা তাদের বিরুদ্ধে তদন্তাধীন মামলা থেকে বাঁচতে ও তাদের অপকর্ম ধাঁমাচাপা দিতেই পূর্বপরিকল্পিত এ অপচেষ্টা। আইন বিচার ব্যবস্থাকে প্রশাসনকে বেআইনিকাজে প্রভাবিত প্রশ্নবিদ্ধ করে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে মিথ্যা মামলায় অভিযোগে অভিযুক্ত আসামি বাদী ও সাক্ষীরা। যার সত্যতায় গণমাধ্যম প্রিন্ট পত্রিকা সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠে এসেছে। যাহার বাদি গাজি মিয়া, (মামলা নং – সিআর ৬০১/২৪) সাক্ষীরা হলেন, রাজী গ্রামের সামছুল হক, মো. সাইফুল, কানলা গ্রামের আ.হাই,মাজু মিয়া, হারুন মিয়া,আলমগীর। যারা বিচারাধীন মামলা নং- (সিআর ৩১২/২৪ইং) ভুক্তভোগী বাদি আলমের মামলার আসামি। অনাকাঙ্ক্ষিত অসৎ উদ্দেশ্য পূর্ব পরিকল্পিত মিথ্যা মামলায় তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ ও গণস্বাক্ষরে প্রতিক্রিয়া জানান দুই জেলার বাসিন্দাগণ। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে ও মামলাবাজদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান দুই জেলার বাসিন্দাগণ। ব্যবসায়ি সমাজ এলাকার সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তা প্রতিনিধি,সদস্য ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগণ লিখিত প্রতিবাদ ও গণস্বাক্ষর করেন। ১৭কোটি মানুষের দেশে বিচারক ও আদালত আইন প্রশাসন সক্ষমতা না থাকা সত্ত্বেও বিচারিক ক্ষমতা মর্যাদা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে অহেতুক মিথ্যা মামলায়।এমন অমানবিক অঘটনে একদিগে নিরাপদ নাগরিক ঝুঁকিতে ভুক্তভোগী ও সাধারণ নিরীহ মানুষ। অন্যদিগে ব্যক্তিগত সুনাম সম্মানহানি সামাজিক মর্যাদাহানিসহ মানষিক দুশ্চিন্তাগ্রস্ত অনিশ্চয়তায় ভুগছেন ভুক্তভোগী। আর্থিকক্ষতি মূল্যমান সময় অপচয়, চট্টগ্রাম থেকে কিশোরগঞ্জ গিয়ে মামলার হাজিরা দেওয়া অমানবিক চরম ভোগান্তি অবর্ণনীয় কষ্ট যা কোন মতেই সুস্থ মস্তিষ্কে কাম্য নয়। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে ২জেলার মানুষের গণস্বাক্ষর প্রতিবাদ তীব্র নিন্দা জানান,ব্যবসায়ী সমাজ এলাকাবাসী। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এমন চাঞ্চল্যকর মিথ্যা মামলার খবরে বিস্মিত অবাক হতভম্ব দুই জেলার স্থানীয় এলাকাবাসী ও আশপাশের মানুষ। এমন বেআইনি অপকান্ডে দুই জেলার মানুষের জনমনে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা বিরাজমান। যার বাস্তবতার ভিত্তি নেই ছিটেফোঁটা। যা সমালোচিত হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্রিন্ট পত্রিকা ও গণমাধ্যমে। ভুক্তভোগী ও সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন এখন বিচার বিভাগ স্বাধীন। কোন অপক্ষমতার প্রভাবে নাই। আইন প্রশাসনে কোন চাপে অবৈধ নির্বাহী নির্দেশের গোলামী করছেনা। বর্তমান পরিস্থিতি সংকটকালীন ক্রান্তিকালে যারা এমন অঘটন ঘটায় তাদের আইনের আওতায় এনে বিচার হওয়া দরকার দাবি ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসীর। জনমনে প্রশ্ন ও ২ জেলায় ব্যাপক গুঞ্জন ছড়িয়েছে উক্ত মিথ্যা মামলার বিষয়ে। চট্টগ্রামের বাসিন্দা অবস্থান সত্ত্বেও কিশোরগঞ্জের মামলায় সরাসরি উপস্থিতি দেখিয়ে বেআইনিকান্ডে কি করে হয় মামলার সরাসরি আসামি ? যা নিরাপদ নাগরিকঝুঁকি ও চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন । যা আইন বিচার প্রশাসনকে মিথ্যা মামলায় অহেতুক গল্পকাহিনীতে জনবান্ধব আইনি ও শাসনের বিপরীতের অশনি পূর্ব সংকেত। এতে, আইন বিচারের প্রতি নেতিবাচক মনোভাবে বাড়বে জনমনে বাড়বে অনাস্থা। দুর্বৃত্তরা সুকৌশলে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়েই বেআইনিকাজে প্রভাবিত প্রশ্নবিদ্ধ করছে বিচার আইন ও প্রশাসনকে। তীব্রনিন্দা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জনমনে। নিরাপত্তাহীনতায় উদ্বেগ উৎকণ্ঠা আতংকিত সাধারণ নাগরিক ও সচেতন মহলে। চট্টগ্রামবাসীর বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াটি ঘটনা মামলায় দেশের রাষ্ট্রীয় সেবা’র নিয়জিত আইন প্রশাসন বিচারিক কার্যক্রমের মূল্যমান সময় বেআইনি কাজে ব্যস্ত প্রভাবিত করার অপচেষ্টা। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে ২জেলার মানুষের গণস্বাক্ষর প্রতিবাদ তীব্র নিন্দা ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসীর। যা ব্যাপক নেতিবাচক গুঞ্জন সমালোচনার ঝড় উঠেছে দুই জেলার স্থানীয় বাসিন্দাদের জনমনে। প্রশ্নবিদ্ধ ব্যবসায়িক সমাজ এলাকার মানুষ সচেতন মহলে সবার মাঝে। ঘটনাক্রমে,চট্টগ্রামের কর্মস্থলে অবস্থান সত্বেও কিশোরগঞ্জের ইটনায় রায়টুটি ইউনিয়নে মো: আলম তিনিও চট্টগ্রামের বাসিন্দা ও ভোটার হয়। গত বছর তিন ধরে কিশোরগঞ্জে বসবাসকারী হলেও অন্য ৩জন আসামি চট্টগ্রামেই অবস্থানকারী ও বসবাসকারী স্থায়ী বাসিন্দা ও ভোটার। অহেতুক,মনগড়া, বানোয়াট,মিথ্যা ঘটনা সৃষ্টি করে নাটকীয় গল্প কথায় তাদের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী বেআইনি কাণ্ডে জড়িয়ে সম্মানিত ব্যবসায়ী মোঃ বাচ্চু মিয়া সওদাগর ও তার ভাইদের সরাসরি উপস্থিত দেখিয়ে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। যার তীব্র নিন্দা প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে স্থানীয় এলাকা ও সাধারণ মানুষের মাঝে। সমালোচিত হয়েছে স্যোসাল মিডিয়া অনলাইন প্রিন্ট পত্রিকা ও গণমাধ্যমে।দেশের বর্তমান অস্থিতিশীল সংকটপূর্ণ পরিস্থিতি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হলেও হতে পারেনি আজও স্বাভাবিক কার্যক্রমে সক্রিয়। পরিস্থিতি ক্লান্তিকালে নানা জটিলতায় আইন প্রশাসন অনেকটাই কোণঠাসা। এমন উদ্ভট পরিস্থিতি সত্বেও এমন অসৎ উদ্দেশ্যে বিচার বিভাগকে প্রশ্নবিদ্ধ করে চরম হয়রানি ভোগান্তি মানসিক দুশ্চিন্তা ও হতাশায় সামাজিক মর্যাদা হানিসহ অপূরণীয় ক্ষয়ক্ষতির সমতুল্য। আইনি জটিলতায় প্রতিহিংসা ষড়যন্ত্রের পরিস্থিতির শিকার। যা নিরাপদ জীবন,সমাজ সুস্থ মস্তিষ্কে কল্পনাও করা যায় না,কোন মতেই কাম্য নয়। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে গণস্বাক্ষর প্রতিবাদ তীব্র নিন্দা জানাই ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসীর। এর নেপথ্যে রয়েছে সমাজে শান্তি বিনষ্টধ্বংসকারী মনুষত্বহীন বিবেকহীন বিবেকমৃত কালো হাত । যা অসৎ উদ্দেশ্য হীন অপচেষ্টায় নেককার ঘৃণিত দুষ্কৃতকারীদের পূর্বপরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রের দাবি ভুক্তভোগী,ব্যবসায়িক সমাজ ও এলাকাবাসীর। যা ব্যাপক নেতিবাচক সমালোচনার ঝড় উঠে দুই জেলার স্থানীয় বাসিন্দা জনমনে সচেতন মহলে।অহেতুক বানোয়াটী মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলা থেকে অব্যহতি মুক্তির দাবিতে ব্যাবসায়ি সমাজ ও এলাকাবাসীর লিখিত স্বীকারোক্তিতে প্রতিয়মান হয় যে,উক্ত মামলা সম্পূর্ণ মিথ্যা ষড়যন্ত্রমূলক। মিথ্যে মামলার বিরুদ্ধে গণস্বাক্ষকর প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানাই অত্র এলাকার ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসী। যার সত্যতায় ইতোপূর্বে অভিযুক্ত বিচারাধীন মামলার থেকে বাঁচতেই আসামি হয়েও মামলাবাজ সামছুলের দালালি অপকান্ডের তথ্যফাঁস হয়। যা কিনা গনমাধ্যমে প্রিন্ট পত্রিকা অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠে আসে একাধিক বার। ভুক্তভোগীর ঘটনায় এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ী সমাজ জানান, আমরা ব্যবসায়িক সমাজ ও এলাকাবাসী প্রত্যক্ষদর্শী ও অবগত আছি যে, সম্মানিত ব্যবসায়ী জনাব মোঃ বাচ্চু মিয়া সওদাগর, পিতাঃ মরহুম হাজী আব্দুল মোমিন তিনি ” ইসহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির” সদস্য। তিনি বায়েজিদ বোস্তামী থানার চৌধুরীপাড়া,(ধনীর পাহাড়) এলাকার একজন স্থানীয় বাসিন্দা, ভোটার নিজস্ব স্থায়ীঘর ও দোকান আছে। তার নিজ দোকানের নাম মাস্টার টেলিকম। তিনি তার দোকান ছেড়ে দূরে কোথায় যান না। তার সকল উৎসব আমাদের সাথে পালন করেন ও একজন সৎ ব্যবসায়ী হিসেবে এলাকায় পরিচিত। তিনি দীর্ঘ ৪০ বছরের অধিক সময় এলাকায় স্থায়ীভাবে চট্টগ্রামেই তার স্থায়ীভাবে বসবাস করিতেছেন। তিনি শান্তিপ্রিয়, অরাজনৈতিক, সাধারণ ও নিরীহ প্রকৃতির মানুষ হিসেবে জানি। আমাদের জানামতে তিনি তার দোকান, পরিবার ছাড়া কোন ধরনের রাজনৈতিক, অসামাজিক, অপরাধমূলক ও সমাজের ক্ষতি হয় এমন কোন কার্যকলাপে কখনো সম্পৃক্ত ছিলেন না এবং সর্বদা সমাজের কল্যাণ হয় এমন কাজে নিজেকে জড়িত রেখেছেন। জনাব মোঃ বাচ্চু মিয়া সওদাগর গত ১৪ই জুলাই ২০২৪ইং তার নিজ দোকান ও চট্টগ্রামে তার নিজ বাসায় অবস্থান করেছিলেন যা আমরা নিজে দেখেছি এবং তার সাথে উক্ত দিন (১৪ই জুলাই ২০২৪ইং) তার দোকানে বিভিন্ন লেনদেন করেছি। গণস্বাক্ষরকারী, প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী বলেন, আমরা দেখেছি উক্ত দিন তিনি প্রতিদিনের মত সকালে তার দোকান খুলেন এবং রাতে দোকান বন্ধ করেন। তিনি উক্ত দিন দোকান ছেড়ে কোথায় যান নি বলে আমরা লিখিত সাক্ষ্য দিচ্ছি এবং তার ও তার ভাইদের উপর আনীত সকল মিথ্যা অভিযোগ হতে তাকে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়া হোক। সেইসাথে অসৎ উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলাবাজদের অতিদ্রুত যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে অসৎ উদ্দেশ্য বেআইনিকান্ডে দুষ্কৃতিকারীদের আইন প্রশাসন বিচারের আওতায় এনে সমাজের শান্তি বিনষ্টকারী প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থানকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি ভুক্তভোগী তাঁর পরিবার ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসীর। উক্ত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে গণস্বাক্ষর ও লিখিত প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে ইছাহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি সহ চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগণ ও এলাকার অসাধারণ মানুষ। মিথ্যা মামলার বিষয়টি জানতে মামলার বাদি গাজী মিয়াকে একাধিকবার ফোন দিলে ফোন ধরেননি। পরবর্তীতে ফোন ধরে কথা শুনে কেটে দিয়েছেন। কোন উত্তর করেননি। পরবর্তীতে ভিন্ন জনে ফোন ধরে কিন্তু কথা শুনলেও প্রতি উত্তর দেননি। মিথ্যা মামলার প্রধান সাক্ষী দালাল সামছুল হক বলেন, মামলার বিষয়কে তিনি ভিন্ন দিকে প্রভাবিত করেন। আর এইটা আইনের মাধ্যমে যা হওয়ার তাই হবে। এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি নয়। অত্র এলাকার চেয়ারম্যান মেম্বার বিচারক সালিশিদের নিয়ন্ত্রনেই তিনি সবকিছু করছেন।চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের গণস্বাক্ষরকারীরা হলেন, ১/জনাব,মোঃ আনোয়ার হোসেন, সভাপতি, ইসাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি ২/ জনাব,মোহাম্মদ কায়সার আহমেদ চৌধুরি।প্রধান পরিচালক, হযরত খাইরুল্লাহ শাহ মাস্টার বাবার দরবার শরিফ। সভাপতি, হযরত খাইরুল্লাহ শাহ জামে মসজিদ, বায়েজিদ বোস্তামী, ৩/জনাব,মোহাম্মদ ইবাদুর রহমান আনার,সেক্রেটারি, ইসহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়িক কমিটি,বাইজিদ বোস্তামী ৪/জনাব, মোহাম্মদ বুলবুল আহমেদ,স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজসেবক বায়েজিদ বোস্তামী, ৫/ জনাব,মোহাম্মদ ফিরোজ মিয়া। স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজসেবক ধনীর পাহাড়, বায়েজিদ বোস্তামী, ৬/ জনাব,মোহাম্মদ কালাম মিয়া। স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজসেবক ধনীর পাহাড়, বায়েজিদ বোস্তামী, ৭/ জনাব,মোহাম্মদ হারিস মিয়া, স্থানীয় বাসিন্দা সমাজসেবক ধনীর পাহাড়, বায়েজিদ বোস্তামী এলাকাবাসী’সহ আরো ইসাক শপিং কমপ্লেস ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির মার্কেটের ব্যবসায়ীসমাজ,এলাকার ব্যবসায়ীবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগণ গণস্বাক্ষর করেন।কিশোরগঞ্জের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের গণস্বাক্ষর ও প্রতিবাদে লিখিত স্বাক্ষরকারীরা হলেন ১/ গ্রাম-মহলাদার পুলিশ, ইঞ্জিল মিয়া ২/ গ্রাম-মহলাদার পুলিশ,শংকর রবিদাস,৩/ মেন্নাপাড়া নূর জামে মসজিদের সভাপতি, সঞ্জু মিয়া,৪/ মেন্নাপাড়া নূর জামে মসজিদের সেক্রেটারি, হাবিবুর রহমান ৫/মেন্নাপাড়া নূর জামে মসজিদের খতিব ও ইমাম মাওলানা মো: আলতাফ হোসেন ৬/মেন্নাপাড়া নূরানীয়া ফোরকানিয়া মাদ্রাসার সভাপতি জজ মিয়া ৭/মেন্নাপাড়া নূরানীয়া ফোরকানিয়া মাদ্রাসার শিক্ষকগন, ৮/কানলা বাইতুল মামুর জামে মসজিদের সভাপতি, মোহাম্মদ রতন মিয়া ৯/কানলা বাইতুল মামুর জামে মসজিদের সেক্রেটারি , মোঃ দ্বীন ইসলাম ১০/কানলা বাইতুল মামুর জামে মসজিদের খতিব ও ইমাম মাওলানা মোঃ সাদ্দাম ১১/অত্র প্রতিষ্ঠান মাদ্রাসার শিক্ষকবৃন্দ ১২/ এলাকার ব্যবসায়ীবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগণ গণস্বাক্ষর করেন।
আপনার মতামত লিখুন :